মিথ্যাচার করে ধরা খেয়ে সরকারেরলেজে গোবরে অবস্থা বলে বলে মন্তব্য করেছেন ১২ দলীয় জোটের নেতারা।
তারা বলেন, বিদেশি চাপ সামলাতে দিশেহারা অবস্থা সরকারের। বিএনপিকে বাদ দিয়ে নির্বাচন করার স্বপ্ন পানসে হয়ে গেছে। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন না হলে সে নির্বাচন ছেলে খেলা গণ্য হবে। দেশে বিদেশে কারও কাছেই সে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য বিবেচিত হবে না।
বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ৮ ও ৯ নভেম্বর বুধ ও বৃহস্পতিবার দুদিনের অবরোধের সমর্থনে দ্বিতীয় দিনের বিক্ষোভ মিছিল শেষে বক্তারা এসব কথা বলেন।
সরকার বিএনপিকে মায়নাস তারেক করে সমঝোতায় আসার চেষ্টা করেও ব্যর্থ বলে মন্তব্য করেন জোটের নেতারা বলেন, রাজনীতি করা যদি চরিত্রহীনতা হয় তাহলে আওয়ামী লীগ সরকার নির্লজ্জ।
১৫ বছর ক্ষমতাসীন থেকেও আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের মন জয় করতে পারেনি বলে দাবি করে ১২ দলীয় জোটের নেতারা বলেন, নির্বাচনে নিশ্চিত পরাজয় থেকে বাঁচার জন্য একের পর এক নোংরামি করে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার উপায় খুঁজছে। নিজেরা প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা ও পুলিশ হত্যা করে বিএনপির উপর দায় চাপিয়েছে। এছাড়া ২৮ তারিখের মহাসমাবেশে মহা হামলা করে সমাবেশটি ভণ্ডুল করে দিয়েছে। এই ন্যক্কারজনক কাজটি আওয়ামী লীগের পূর্ব পরিকল্পিত।
বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেয় বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান ১২ দলীয় জোটের সমন্বয়ক সৈয়দ এহসানুল হুদা, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম মেম্বার নোয়াব আলী আব্বাস খান, বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ফারুক রহমান প্রমুখ।